ইসরাইলকে যে কারনে ক্ষমতাধর দেশগুলো ভয় পায়

কোনো জাতির ভবিষ্যৎ নির্ভর করে বিজ্ঞানভিত্তিক সমাজের ওপর। মজার ব্যাপার হলো, ৫৭ সদস্যবিশিষ্ট ওআইসি’র মোট জিডিপি ২ ট্রিলিয়ন ডলারের কম। শুধু আমেরিকায় এর পরিমাণ ১২ ট্রিলিয়ন ডলার। চীন ও জাপানে ৮ ট্রিলিয়ন ডলার। তেলসমৃদ্ধ সৌদি আরব, কুয়েত ও কাতারে একত্রে ৫০০ বিলিয়ন ডলার। স্পেনে এক ট্রিলিয়ন ডলার এবং থাইল্যান্ডে ৫৪৫ বিলিয়ন ডলার। এ সমীক্ষা থেকেই বোঝা যায় যে, মুসলমানরা শিক্ষার অভাবে পিছিয়ে আছে সব দিক থেকে।

What Islam Says [WIS]

জনসংখ্যার দিক দিয়ে পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম একটি দেশ কিভাবে গোটা বিশ্বব্যবস্থায় নিজেদের প্রভাব-প্রতিপত্তি ক্রমাগত বৃদ্ধি করছে তার বড় উদাহরণ ইসরাইল। অথচ বিভিন্ন সময় নৈতিক বিকৃতির কারণে তাদের নিজ মাতৃভূমি থেকে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছিল বিভিন্ন রাষ্ট্রে। বছরের পর বছর নির্বাসনে কাটানোর পরও কোথাও তারা ‘মাটির সন্তান’ হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেনি। এর কারণ ছিল তাদের অবিশ্বস্ততা, নীতিভ্রষ্টতা এবং অশান্তি সৃষ্টিকারী আচরণ।

ইসরাইলি তথা ইহুদিদের এটা অবিচ্ছেদ্য প্রতিকৃতি। পৃথিবীতে এটিই একমাত্র জাতি যারা তিন হাজার বছর ধরে একই নাম, একই ভাষা এবং একই স্রষ্টায় বিশ্বাস করে আসছে, আর আজ এই ইহুদিদের ধ্বংসাত্মক আচরণের কারণে পুরো পৃথিবীতে বইছে অশান্তির দাবানল।

ধর্মের দৃষ্টিকোণ থেকে ইসরাইল
ইতিহাস বলে, ইহুদি ধর্ম -এর সূচনা ঘটে আরবের উত্তরে ভূমধ্যসংলগ্ন অঞ্চলে। ধারণা করা হয়, সংগঠিত ধর্মগুলোর মধ্যে নিরাকার একেশ্বরবাদের অন্যতম প্রবক্তা ইহুদি ধর্ম। এ ধর্মের প্রবর্তক ‘মোসেস’। পবিত্র কুরআনে যাকে হজরত মুসা আ: বলে উল্লেখ করা হয়েছে। যার ওপর নাজিল হয়েছে আসমানি কিতাব তাওরাত।

দুই থেকে দুই হাজার খ্রিষ্টপূর্বাব্দ সময়কালের প্রথম…

View original post 1,642 more words

মহাকাশে রক্তবর্ণের চাঁদ:

মহাকাশে রক্তবর্ণের চাঁদ: আল্লাহর ইচ্ছায় খুব শীঘ্রই পৃথিবীতে ফিরছেন যীশু!

What Islam Says [WIS]

পৃথিবীতে ফিরছেন যীশু!

গত বছরের বিরল দুই চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদ প্রথমে কমলা রঙ ধারণ করে। পরে ধীরে ধীরে রক্তবর্ণের হতে থাকে। গ্রহণ মিলিয়ে যাওয়ার সময় ধীরে ধীরে চাঁদের রঙ বাদামি হয়ে আসে। চাঁদের এই লাল বর্ণ ধারণ করার জন্যই জ্যোতির্বিদরা নাম দিয়েছেন ‘ব্লাড মুন’ বা রক্তিম চাঁদ। বিজ্ঞানীরা আগে থেকেই জানিয়েছিলেন, ২০১৫ সালেও ঘটবে এমন আরও দু’টি চন্দ্রগ্রহণ। যেখানে বিশ্ববাসী দেখবে তৃতীয় ও চতুর্থ রক্তিম চন্দ্রগ্রহণ। এত কাছাকাছি সময়ে এরকম বিস্ময়কর চারটি চন্দ্রগ্রহণ গত দুই হাজার বছরের মধ্যে একটি বিরল ঘটনা।

121906_1

সাধারণত গ্রহণের সময় চাঁদ অন্ধাকারে ঢাকা পড়লেও গেল বছর দু’বার দেখা গিয়েছে রক্তবর্ণ চন্দ্রগ্রহণ। এবছর চাঁদকে রক্তবর্ণ রূপে আরো দুবার দেখা যাবার কথা। এখন প্রশ্ন হতে পারে তাতে কি? স্বাভাবিক একটি বিষয় নিয়ে বলার কি আছে। জ্বি, আপনার আমার না বলার থাকলেও বিষয়টি নিয়ে বেশ তুলকালাম চলছে বিশ্বব্যাপী। আর এক্ষেত্রে আপনার আমারও কিছু বলার থাকতেই পারে।

কিন্তু কেনো এই তোলপাড়?

রক্তিম চাঁদ মহাকাশে ঘটে যাওয়া বিরল ঘটনাগুলোর মধ্যে অন্যতম।…

View original post 2,724 more words

পারমাণবিক বিশ্বযুদ্ ধের ব্যাখ্যা এবং প্রস্তুতি

Explaining & Preparing For Nuclear War

Dr. Bashir Mahmud Ellias's Blog

পারমাণবিক বিশ্বযুদ্ধের ব্যাখ্যা এবং প্রস্তুতি
আমাদের আজকের আলোচনা সভায় উপস্থিত আছেন গ্রীস হইতে আগত ভাই আবদুল কাদের যিনি অর্থোডক্স খ্রীষ্টধর্ম হইতে ইসলাম গ্রহন করিয়াছেন । যিনি গতরাতে এখানে আসিয়া পৌঁছিয়াছেন এবং তিনি গ্রীসে এই বছর আমার জন্য একটি সেমিনারের আয়োজনের চেষ্টা করিতেছেন । ভাই আবদুল কাদের আপনি একটু দাঁড়ান যাতে আমরা সবাই আপনাকে দেখতে পাই । আমাদের মধ্যে আরেক ভাই আছেন যিনি পাকিস্তান থেকে আসিয়াছেন, ভাই রায়না । আমরা তাদেরকে এবং আপনাদের সকলকে আজকে আলোচনা সভায় স্বাগত জানাই । তো আমাদের আজকের আলোচ্য বিষয় হইল আসন্ন পারমাণবিক যুদ্ধ । আমাদের উদ্দেশ্য আপনাদেরকে ভয় দেখানো নয়, সন্ত্রস্ত করা নয় । কিন্তু ইসলামী চিন্তাবিদদের কিছু দ্বায়িত্ব রহিয়াছে । আমরা যদি না জানাই ভবিষ্যতে কি ঘটিতে যাইতেছে, কোরআনে এই ব্যাপারে কি বলা আছে এবং নবী করীম (সাঃ) কি বলিয়াছেন, তবে মানুষ কবরে বসিয়া আমাদেরকে অভিশাপ দিবে, আপনারা কেন আমাদেরকে বলেন নাই ? সুতরাং এজন্য আমাদেরকে
flight-mh-370-nuke-attack.jpg
বিষয়টি প্রচার করতে হয় এবং আশা করি আপনারা…

View original post 4,831 more words

বিশ্বের কিছু নিষিদ্ধ বইয়ের গল্প…

আসুন আজ কয়েকটা নিষিদ্ধ বইয়ের গল্প শোনাই।

উইলিয়াম টেইন্ডাল অনূদিত‘বাইবেল‘

অশ্লীলতার কারণে প্রথম যে বইটি নিষিদ্ধ হয় সেটি ছিল খ্রস্টানদের পবিত্র বাইবেল। ইংল্যান্ড থেকে প্রকাশিত উইলিয়াম টেইন্ডাল (William Tyndale) অনুদিত বাইবেল নিষিদ্ধ হওয়ার কারণ ছিল অশ্লীলতা (বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে আলোচনা)। তৎকালীন অষ্টম হেনরি নিজের জীবনের বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে বিস্তর ঝামেলায় পড়েছিলেন। তিনি চেয়েছেন বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে কোথাও যেন আলোচনা না হয়। তাই পরিশেষে পুড়িয়ে ফেলা হয় অনুদিত বাইবেলের ছ’হাজার কপি। অনুদিত বাইবেলটি নিষিদ্ধ হওয়ার পর টেইন্ডাল প্রানে বাঁচার জন্য দেশত্যাগ করতে হয়েছিল। কিন্তু মজার ব্যাপার হল বর্তমানে সেই অনুদিত বাইবেলটিই পুরো বিশ্বের মানুষ অনুস্মরণ করছে।

ডাউনলোড করে নিতে পারেন – http://www.biblicalscholarship.com/Tyndale.pdf

দ্য রামায়াণ, অব্রে মেনেন

“দ্য রামায়ানা অ্যাজ টোল্ড বাই অব্রে মেনেন” (The Ramayana as Told by Aubrey Menen) ছিল নিষিদ্ধ ঘোষিত আরেকটি ধর্মীয় গ্রন্থ। আধুনিক আঙ্গিকে রামায়ণকে ব্যাখ্যা করায় গ্রন্থটি নিষিদ্ধ করা হয়। দেব দেবীকে মানবরূপে উপস্থাপনের কারণে ভারত সরকার গ্রন্থটি ১৯৫৬ সালে প্রকাশিত হওয়ার সাথে সাথেই নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।

ডাউনলোড – Click This Link

ইউলিসিস, জেমস জয়েস

সাহিত্যের ইতিহাসে আরেকটি অবাক করার মতো ঘটনা ঘটিয়েছিলেন জেমস জয়েস (James Joyce) তার বিখ্যাত ইউলিসিস (Ulysses) লিখে। তিনি ১৯০৪ সালে জুন মাসে মাত্র ১৮ ঘন্টার ঘটনা (সকাল ৮টা থেকে বিকাল ২টা) নিয়ে উপন্যাস লিখেছিলেন। উপন্যাসটি প্রকাশিত হওয়ার পর অশ্লীলতার অভিযোগে নিষিদ্ধ হয়ে যায়। উপন্যাসটির ৪৯৯ কপি পুড়িয়ে ফেলা হয়। উপন্যাসটি এত তথ্যবহুল ছিল যে জয়েস বলেছিলেন “ডাবলিন শহর যদি কোনদিনে ধ্বংস হয়ে যায় তাহলে হুবহু শহরটি গড়ে তোলা যাবে তার এই ইউলিসিস থেকে।” বর্তমানে উইলিসিস সেরা উপন্যাসগুলোর মধ্যে একটি।

ইউলিসিস ডাউনলোড – http://www.planetebook.com/Ulysses.asp

দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব হাকলবেরিফিন, মার্ক টোয়েন

মার্ক টোয়েনের ‘দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব হাকলবেরি ফিন’ ভাষার অজুহাত দেখিয়ে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। বইটি মূলত বর্ণান্ধতার কারণে মার্কিনিরা নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। ১৮৮৪ সালে প্রকাশিত এ বইয়ে শ্বেতকায় ছেলে এবং কৃষ্ণাঙ্গ মানুষের বন্ধুত্ব দেখানো হয়, যা শ্বেতঙ্গ শাসকেরা স্বাভাবিকভাবে নিতে পারেনি। বর্তমান বিশ্বে ‘দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব হাকলবেরি ফিন’ বইটি সুপাঠ্য।

ডাউনলোড –

Click to access HuckFinn.pdf

or,

http://www.planetebook.com/The-Adventures-of-Huckleberry-Finn.asp

এনিমেল ফার্ম, জর্জ অরওয়াল

জর্জ অরওয়েলের ‘এনিমেল ফার্ম অ্যা ফেয়রি টেল’ বইটি মূলত সাংকেতিক উপন্যাস। এ উপন্যাসে রাশিয়ার স্টালিন যুগের ভয়াবহতাকে তুলে ধরা হয়েছিল। বইটি রাশিয়াতে নিষিদ্ধ হওয়ার পরে এনিমেল ফার্ম (Animal Farm) নামে মার্কিন মুল্লুকে প্রকাশিত হয়।

ডাউনলোড –
(কপিরাইট সংক্রান্ত সমস্যার কারনে ডাউনলোড লিংক সরিয়ে নেয়া হল)

প্রজাপতি, সমরেশবসু

সমরেশ বসুর “প্রজাপতি” অশ্লীলতার অভিযোগে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। এবং ১৮ বছর বন্ধ রইল এর প্রকাশ। লেখক বুদ্ধদেব বসু আদালতে সাক্ষ্য দিতে গিয়ে বলেছিলেন, “ যৌনতার কারণে ‘প্রজাপতি’ নিষিদ্ধ হলে বাইবেল মহাভারতেকেও নিষিদ্ধ করতে হয়।” পরে বইটির উপর থেকে সকল আইনি বাধা তুলে নেয় হয়।

ডাউনলোড – Click This Link

ললিতা:ভ্লাদিমির নবকভ

ভ্লাদিমির নবকভের লেখা এই বইটিতে খোলাখুলি যৌণ বিবরণের কারণে তা নিষিদ্ধ করা হয়। কিন্তু মজার ব্যাপার হল নিষিদ্ধ হওয়ার পর সকলের আগ্রহ আরো বেড়ে যায়। এখন সারা বিশ্বে ললিতা শব্দটি যৌণতার সমার্থক হয়ে দাড়িয়েছে।

ডাউনলোড –

(কপিরাইট সংক্রান্ত সমস্যার কারনে ডাউনলোড লিংক সরিয়ে নেয়া হল)

*****

আরো কয়টা নিষিদ্ধ বই। এগুলো আগ্রহীরা একটু কষ্ট করে গোগল থেকে নামিয়ে নিতে পারেন –

১) বিশ্ববিধান সম্পর্কে কথোপকথন, গ্যালিলিওগ্যালিলি

গ্যালিলিও গ্যালিলির “বিশ্ববিধান সম্পর্কে কথোপকথন” বইটিতে মহাবিশ্বের চরম সত্য ফুটে উঠলেও চার্চের তৎকালীন ধারনা ছিল পৃথিবী স্থির এবং অন্যসব গ্রহ নক্ষত্র পৃথিবীকে ঘিরে আবর্তিত হচ্ছে। কিন্তু গ্যালিলিও বললেন পৃথিবী সহ অন্যসব গ্রহ নক্ষত্র সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে। চরম সত্য কথাটি চার্চের বিরুদ্ধে চলে যায়। পরবর্তীতে ক্ষুব্ধ পোপ অনির্দিষ্টকালের জন্য গ্যালিলিওকে বন্দী করার নির্দেশ দেন। ১৬৪২ সালে গ্যালিলিওর বন্দী অবস্থায় মৃত্যু হয়। তবে বন্দী দশা থেকে এক কপি চালান করে ছিলেন স্ট্রসবুর্গ-এ যা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। গ্যালিলিওর সেই বিশ্ববিধান জোর্তিবিদ্যার আমূল বদলে দিয়েছে।

২) অ্যা ফেয়ারওয়েল টু আর্মস, আরনেস্টহেমিংওয়ে

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়কার আধা-আত্মজীবনীমূলক এই উপন্যাসটি প্রকাশিত হয় ১৯২৯ সালে ইটালিতে। উপন্যাসটিতে কাপোরেত্ত যুদ্ধক্ষেত্র থেকে ইতালীয় সৈন্যদের পিছু হটার ঘটনাটি ভীরুতা হিসেবে উল্লেখ এবং অশ্লীলতার দায়ে সেই সময়কার আদালত বইটি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।

৩) এলিস‘স অ্যাডভেঞ্চার ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড, লুইসক্যারল

বইটি চীনে সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত ও অদ্ভুত একটি কারণে চীনা সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ হয় ১৯৩১ সালে। হানান প্রদেশের একটি আইন ছিল যে, কোন পশুর কণ্ঠে কোনভাবেই মানুষের ভাষা তুলে দেওয়া যাবে না এতে পশুকে মানুষের সমমর্যাদায় নিয়ে আসা হবে। কিন্তু বইটিতে বিড়াল, মানুষের মতো করে কথা বলতে পারে আর এজন্যেই বইটি নিষিদ্ধ হয়ে যায়।

৪) অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট

প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী এক জার্মান সৈনিক যিনি পরবর্তীতে পৃথিবীর সবচেয়ে অনুভূতিপ্রবণ ঔপন্যাসিকদের একজন হয়ে ওঠেন- তিনি এরিক মারিয়া রেমার্ক। তার রচিত বিখ্যাত যুদ্ধবিরোধী উপন্যাস- অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট (মূল নাম- ইম ওয়েস্তেন নিখৎস নুয়্যেস)- সে সময়ে জার্মানির সমরনীতি ও যুদ্ধের বীভৎসতার দিকে দুঃসাহসিক আঙুল তুলেছিল। ১৯২৯ এ প্রকাশিত এ বইটিকে নিষিদ্ধ করেছিল জার্মান সরকার। অতঃপর ১৯৪১ এ আরও একটি বিশ্বযুদ্ধ সংঘটিত হয়।

৫) হিস্ট্রি অব ইটালি, থমাস উইলিয়াম

১৫৫৪ সালে প্রকাশিত থমাস উইলিয়ামের (Thomas William) “হিস্ট্রি অব ইটালি” বইটি তৎকালীন ধর্মযাজকদের অনৈতিক কাজের জীবন্ত সাক্ষ্য বহন করে। তখনকার সময়ে যেহেতু চার্চই ছিল সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান তাই ধর্মযাজকদের দাপটও ছিল উচ্চপর্যায়ে। কেউ যেন কখনও যাজকদের অনৈতিকতা তুলে ধরতে না পারে তার দৃষ্টান্ত সরূপ থমাসকে টুকরা টুকরা করে কেটে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল।

৬) লেডি চ্যাটারিজ লাভার:

ডি এইচ লরেন্স এর বইটিতে ঘন ঘন fuck ও sex শব্দ দুটি ব্যবহৃত হওয়ায় বইটি নিষিদ্ধ করা হয়। পরে অবশ্য বইটি নির্দোষ প্রমাণিত হয়।

৭) ক্রয়টজার সোনাটা:

লিও টলস্টয় এই বই লেখার আগে কোন বিতর্কে ছিলেন না। তবে এই বইয়ের কাহিনি এরকম যে-এক স্বামি তার স্ত্রীকে খুন করেন স্ত্রীর পরকিয়ায় ঈর্ষান্বিত হয়ে। বইটি এখনও নিষিদ্ধ তালিকায় অবস্থান করছে।
8) হাকলবেরি ফিন বইটা আমার কাছে ছিলো মার্ক টোয়েনের অটোগ্রাফ (মুদ্রিত) সহ ।

এবার  আরও একটা নিষিদ্ধ বইর তথ্য সংযুক্ত করছি !
ধারনা করা হয় এই বইটি শয়তানের বই !
স্বয়ং শয়তান নিজের তত্ববধানে এটা লিখিয়েছে ।
হাকলবেরি ফিন বইটা আমার কাছে ছিলো মার্ক টোয়েনের অটোগ্রাফ (মুদ্রিত) সহ ।

এবার আমি একটা নিষিদ্ধ বইর তথ্য সংযুক্ত করছি !
ধারনা করা হয় এই বইটি শয়তানের বই !
স্বয়ং শয়তান নিজের তত্ববধানে এটা লিখিয়েছে ।


***
সব তথ্য Google থেকে নেয়া.।।

The ahaadeeth about the Mahdi and the descent of ‘Eesa (peace be upon him) are not a reason to stop striving

“O you who believe! Take your precautions, and either go forth (on an expedition) in parties, or go forth all together [al-Nisa’ 4:71]

Future Islam → The Future For Islam

Some people take the ahaadeeth about the Mahdi and the descent of ‘Eesa (peace be upon him) as a reason to stop striving for Islam, so they sit and wait for the emergence of the Mahdi or the descent of ‘Eesa, so that Islam and the Muslims will rise once again. What is your opinion of this understanding?.

Praise be to Allaah.

This miserable situation in which the Muslim ummah is today is one that is disgraceful, and every Muslim is responsible for setting things straight. But some Muslims fail to strive, relying on hope and avoiding doing anything to set the ummah’s situation straight, on the grounds that it was caused by those who came before us and will be set right by those who come after us. So they fail to strive to support the religion of Allaah, on the basis that the Mahdi is the one who…

View original post 1,435 more words

কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম

তাহলে আমাদের করণীয় কি? এক কথায় যদি আমাদের করণীয় বলতে হয়, তবে তা হল দ্বীন শিক্ষা করা। এক্ষেত্রে আমাদের মনে রাখতে হবে যে দ্বীন শিক্ষার রাস্তা কোন কালেই মসৃণ ছিলনা।

কোয়ান্টাম মেথড ও প্রতারণা

আচ্ছা, আপনি কি “কোয়ান্টাম” শব্দটি শুনেছেন? যদি শুনে থাকেন তবে নিশ্চয়ই ভাবছেন যে আমি এখনই “কোয়ান্টাম মেকানিক্সের” কথা বলব। আসলে ব্যাপারটি তা নয়। শিরোনামে কোয়ান্টাম শব্দটি থাকলেও আমার এই লেখার বিষয়বস্তু কিন্তু “কোয়ান্টাম মেকানিক্স” নয় বরং “কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন”। যারা কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের নাম শুনেছেন তাদেরকে তো আর এটা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। আর যারা এর নাম শোনেননি বা এই ফাউন্ডেশন সম্পর্কে যাদের কোন ধারণা নেই- তাদের ঘাবড়ানোর কিছু নেই, এই লেখাটি পড়তে থাকুন – আশাকরি জানতে পারবেন। মনে প্রশ্ন আসাই স্বাভাবিক যে এই ফাউন্ডেশন নিয়ে এত বড় লেখা লিখার কী দরকার ছিল। কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের বেশ কিছু ব্যাপার আমার কাছে গড়বর লাগছে। এত বেশি গড়বর লাগছে যে ব্যাপারগুলো আমার জন্য হজম করা বেশ কষ্টকর হয়ে পড়েছে, এই লেখাটি সেই বদহজমেরই ফলাফল।

লেখার শুরুতেই কিছু ব্যাপার খোলসা করে বলে ফেলি। আমি বিজ্ঞানপ্রিয় একজন মানুষ, কোন বিজ্ঞানী নই। তাই একজন বিজ্ঞানীর চেয়ে আমার বিজ্ঞান বিষয়ক জ্ঞান অনেক কম হবে সেটাই স্বাভাবিক। আমি…

View original post 17,659 more words

Universe; a small sample of the Power of Almighty Allah

He (God) is the Originator of the heavens and the earth…” (Holy Quran 6:101)

Islam; The Religion of Peace

5835_islampeace1.wordpress.com_n

Subhan Allah, how we are small against the Power of Allah swt. and with this small body how cruel, egoist… we are! still with all these Signs we are obeying of our devil desires, and we are not submitting our will to the owner of this whole Universe which we are too much small part of it, Allah says in the Noble Quran,
“Is not He who created the heavens and the earth Able to create the likes of them? Yes; and He is the Knowing Creator. His command is only when He intends …a thing that He says to it, ‘Be,’ and it is.”( The Holy Quran 36:81-82),
“Have those who disbelieved not considered that the heavens and the earth were a joined entity, then We separated them, and made from water every living thing? Then will they not believe?”( Holy Quran 21:30),
It is mentioned in the…

View original post 135 more words

The Dajjaal will emerge at the end of time, so why did the Prophets warn their people about him? And when and where will he emerge?

(I seek refuge with Allaah from the torment of Hell, the torment of the grave, the trials of life and death and the trial of the Dajjaal).”

Future Islam → The Future For Islam

Why did the Prophets warn their people about the Dajjaal when he will not emerge until the end of time? And when will the Dajjaal emerge?.

Praise be to Allaah.

Firstly:

The greatest fitnah (trial, tribulation) on the face of the earth since the creation of Adam until the onset of the Hour will be the fitnah of the Dajjaal, as the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) said. Hence there is no Prophet, from Nooh to Muhammad (may the blessings and peace of Allaah be upon them all), who did not warn his people about him, as an indication of have serious his fitnah will be. Although Allaah knows that he will not emerge until the end of time, nevertheless He commanded the Messengers to warn their people about him so that they would understand how serious the matter is. It was narrated that the Prophet…

View original post 671 more words

How can we understand the strength of Israel in the context the approach of the onset of the Hour?

“Such is the Seizure of your Lord when He seizes the (population of) towns while they are doing wrong. Verily, His Seizure is painful (and) severe”

Future Islam → The Future For Islam

The prophet(saw)said that the signs would come very quickly, also that he was the beginning of those signs…what is happening right now? how is it possible that israel is so powerfull on earth?.

Praise be to Allaah.

The portents of the Hour are not all of the same degree, rather some of them are minor and some are major. The major signs are those which, when the first one appears, the others will follow like beads falling from a broken string. But with regard to the minor signs, there is a long period of time between the first and the last of them. The sending of the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) was one of the minor signs of the Hour, not one of the major portents.

It was narrated that Anas said: The Messenger of Allaah (peace and blessings of Allaah be upon him) said:…

View original post 545 more words

Biological Evolution – An Islamic Perspective

Is a Muslim allowed to believe in evolution as a scientific theory as long as he or she accepts that Allah is behind it?

Can a Muslim believe in human evolution? If not, how can we explain the fossils of upright, bipedal, tool-using apes with large brains that have been discovered?

Islam; The Religion of Peace

993052_471914089560393_850894704_n

Many Muslims wonder about the theory of biological evolution – the theory that living species on Earth today are descended from others in the past, and that the present diversity of living species we see is a result of descent with modifica…tion over the course of numerous generations.

Muslims also wonder about one of the main processes that evolutionary theory proposes to explain how evolution takes place – the process of natural selection. This is the idea that the individuals within a populations of living organism vary in their individual traits – they are not exactly alike – and that the organisms which are most successful at leaving descendants will pass on their unique traits to the next generation at the expense of the traits possessed by less successful organisms in the population, thereby contributing to a long-term gradual change in the suite of traits found within the population.

We…

View original post 985 more words